Description
‘লক্ষ্মীর ঝাঁপি’ ছোটোগল্প গ্রন্থটির প্রতিটি গল্পে লেখিকার নিজস্ব অভিজ্ঞতার নিরিখে রোজকার যাপনের চালচিত্র ফুটে উঠেছে। ঘটনার ঘনঘটা, বর্ণনার ছটা নয়, মমতার মোড়কে ভালোবাসায় মোড়া নিতান্তই সাধারণ মানুষের অতি সাধারণ সুখ-দুঃখের কথা। চরিত্রগুলো আমাদের অত্যন্ত চেনা-যেন রোজকার দেখা পরিচিত আপনজন। ভিন্ন স্বাদের প্রতিটি গল্পে জীবনের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম অনুভূতি ব্যক্ত হয়েছে লেখিকার কলমের ছোঁয়ায়—কখনও তা মরমি, কখনও আবেগের উষ্ণতায় মধুর, কখনও স্নিগ্ধ অনাবিল আনন্দে বিভোর, কখনও গভীর দ্যোতনাময়। জীবন থেকে উঠে আসা সহজ-সরল চরিত্রায়ণে, বর্ণনার সাবলীলতায় প্রতিটি গল্পই সুখপাঠ্য।
কাবেরী রায় –
লক্ষীর ঝাঁপির প্রতিটা গল্প ই জীবনের, মানুষের , নানা রকম মানসিকতার কাহিনী..লেখিকা র সাবলীল লেখার ধরন প্রশংসনীয়, সাহিত্য জগতে আরোদৃঢ় হোক আপনার অবস্থান.
মৌলিকা –
What a delightful unforgettable book of short stories. The way the author has created diversity and intimacy in these stories is remarkable, that helps us navigate our own selves in new situations authentically and deeply.
The author’s style and language are beautifully expressed, touching the hearts of readers and establishing a close bond with them. The stories are intricately connected to our own lives, expanding our perspectives.
I sincerely hope that the author will come forth with more beautiful stories like these to share.
Monisha –
I am truly impressed by the depth and variety of subjects covered in this collection of Bengali short stories. Each story explores different themes and intricacies of human life, leaving a profound impact on the reader.
What sets this book apart is the author’s skillful portrayal of the nuances of Bengali society and interpersonal relationships. Whether it’s depicting the complexities of familial bonds, the struggles of everyday life, or the dynamics of love and friendship, the author manages to capture the essence of each situation vividly.
Moreover, the writing style is captivating and evocative, drawing the reader into the narrative from the very first page. The stories are thought-provoking and emotionally resonant, making them a joy to read and reflect upon. I highly recommend it to anyone seeking engaging and meaningful Bangla literature.
Sudeshna Roy –
I really enjoyed this book. Each story has its own unique essence that makes you pause and reflect after reading. It’s incredible that this is the author’s debut book. I’ll definitely be looking forward to more from her in the future.
Moumita Mukherjee –
একদম বাঙালির ঘরের কাহিনী নিয়ে লেখা এই ছোট গল্পের বই টি আমার মন ছুঁয়ে গেছে। অপূর্ব অনবদ্য সৃজন সৃষ্টি ❤️👌
Moulika Mandal –
I really enjoyed and discovered this book of unforgettable short stories. Each story provides a new perspective and relatability.
The style and language of the author is beautifully expressed, which touches the hearts of the readers.
I wish the best that she will come to us with many more beautiful stories.
Debasish Sarkar –
খুবই সুন্দর কিছু ছোটগল্প বা অনুগল্পের সঙ্কলন “লক্ষীর ঝাঁপি”।
দৈনন্দিন জীবনের কিছু অসাধারন অনুভূতি খুঁজে পাওয়া গল্প গুলির মধ্যে। খুবই সাবলীল লেখা যা ছুঁয়ে যায় মনের গভীরে।
ভবিষ্যতে এই লেখিকার আরও বই পড়তে চাই।
Sulagna Chatterjee –
লক্ষীর ঝাঁপি পড়লাম । লেখিকা বর্ণালী মন্ডলকে জানাই আন্তরিক সাধুবাদ ।
প্রতিটি গল্পই অসাধারণ । লেখার সাবলীল ভঙ্গিতে পড়ার উৎসাহ বাড়ে । আমি অনেককে এই বইটি পড়ার অনুরোধ জানিয়েছি ।
Dipak Goon –
খুবই সুন্দর লাগলো পড়ে। আশাকরি আরও গল্প পাবো। অপেক্ষায় রইলাম।
Satyajit Sarkar –
সুলেখিকা বর্ণালি মণ্ডল মজুমদার
সুপরিচিতাষু,
আপনি নিশ্চই অবাক হচ্ছেন ; চিঠি কেনো ?
শেষ চিঠি লিখেছিলাম বছর দশেক আগে আমার এক বন্ধুকে, তার প্রকাশিত পত্রিকা সম্বন্ধে মন্তব্য করতে অনুরুদ্ধ হয়ে ।
” পত্র সাহিত্য ” সাহিত্যের এই বিভাগটিতে
আমরা এবং আমাদের পরের প্রজন্ম কিছু
সংযোজন করতে পারবো বলে মনে হয় না।তবে এ চিঠি নিতান্তই চিঠি, সাহিত্যের পর্যায় কোনো ভাবেই
পড়ে না। শুধু আপনার বই সম্বন্ধে আমার অভিমত পত্রাকারে লেখার সুযোগটুকু নিলাম। হয়তো ভবিষ্যতে সুযোগ বা প্রয়োজন কোনোটাই হবে না।
বেশ অনেকটা সময় নিয়ে একটু একটু করে
(লক্ষের ঝাঁপি) বইটা পড়েছি যা আমার স্বভাব বিরুদ্ধ। অসুস্থ থাকায় একনাগাড়ে পড়তে পারিনি।
আপনার লেখা প্রথম বই ‘লক্ষীর ঝাঁপি’ সম্বন্ধে আমার মতামত জানাতে অনুরোধ করে আমাকে যে সম্মান আপনি দিয়েছেন তার জন্য আমি কৃতজ্ঞ, তবে আপনার লেখা সম্বন্ধে মন্তব্য বা সমালোচনা করার মত জ্ঞান , সহিত্যবোধ বা ঔদ্ধত্য কোনোটাই আমার নেই। আবার আপনার মত বিদূষি মহিলার অনুরোধ অমান্য করবো সে সাধ্যও আমার নেই। কাজেই নিতান্ত সাধারণ পাঠক হিসাবে আমার মতামত জানালাম —
আপনার লেখন শৈলী নিয়ে কোনও মন্তব্য প্রকাশ করার অবকাশ নেই ।
শান্ত নদীর বুকে ঝিরি-ঝিরি হাওয়ায় পালতোলা নৌকা যেমন তরতর করে এগিয়ে যায় আপনার সরল সুন্দর সাবলীল ভাষা পাঠককে নিয়ে যায় গল্পের উপান্তে; কিনারায় পৌঁছেই তার মুখ থেকে অনায়াসে একটি শব্দ উচ্চারিত হয়- বাঃ। সর্বাঙ্গিন ভালোলাগাকে প্রকাশ করার এর থেকে অর্থপূর্ণ শব্দ বোধহয় আর নেই ।
নানান চরিত্রের মানুষ ও ঘটনা বহুল একই সমাজে আমরা বাস করি কিন্ত তার মধ্যে থেকে গল্প লেখার রসদ খুঁজে নিতে পারেন শুধুমাত্র আপনাদের মত লেখক/লেখিকারাই।
মানব চরিত্র চিত্রণে আপনি কতটা দক্ষ তা আপনার লেখা পড়লেই বোঝা যায় । শীর্ষক চয়ন অপূর্ব। গল্পের বিষয়বস্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নতুনত্বের দাবি রাখে।গল্পের মাধ্যমে যে চরিত্রগুলি আপনি উপহার দিয়েছেন পাঠকালে তাদের সাথে একাত্মবোধ করেছি আপনার লেখার গুণে ।
আগেই বলেছি গল্প পাঠশেষে একটি শব্দ অনয়াশে বলে উঠেছি -বাঃ। এই ‘বাঃ’ শব্দের মধ্যে অনেকগুলি শব্দ নিহিত আছে যেমন,অপূর্ব, সুন্দর, ভালো, বেশ ইত্যাদি ।
ছবি, জন্মদিন, নির্বাচন, ভীতু, লক্ষীর ঝাঁপি, শোধ ও সম্পর্ক, এই গল্পগুলিকে আমি অপূর্ব পর্যায় রাখলাম, বাকিদের সুন্দর, ভালো,ও বেশ পর্যায় ।
শহীদ ও সাধ নতুন ধরনের, দুর্যোগের রাত
যথার্থ ছোট গল্প। দধীচি একটু ছোট হতে পারতো বলে আমার মনে হয়। ‘পরভৃৎ’ নায়ককে এত কষ্ট না দিলেই কী হতনা?
জানিনা আপনার অনুরোধ রাখতে সক্ষম হলাম কিনা! আশাহত হলে নিজে গুণে ক্ষমা করবেন।
কায়মনবাক্যে কামনা করি আগামী দিনে আপনার গুণমুগ্ধ পাঠকদের ঝুলি ভরে উঠবে এমনই অগুন্তি “লক্ষীর ঝাঁপি”তে ।
ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, আগামী শিল্প সাহিত্য সৃষ্টির জন্য রইলো ঝাঁপি ভরা শ্রদ্ধা, শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ।
ইতি
সত্যজিৎ সরকার
Prof. Kanika Kundu –
একটি অনবদ্য গল্প সংকলন লক্ষীর ঝাঁপি। প্রতিটি গল্প মন ছুঁয়ে গেল। সহজ সাবলীল লেখা, চরিত্র গুলো যেন খুব চেনা২।
বর্ণালীকে আন্তরীক অভিনন্দন ও সাধুবাদ জানাই।